Posts

Showing posts from August, 2022

সোনার আংটি পরিয়ে দেয় কেন?

Image
মুসলিম পরিবারের বিয়েতে কনে বরকে সোনার আংটি পরিয়ে দেয় কেন? “আমার উম্মতের যে ব্যক্তি (পুরুষ) সোনা পরিধান করবে, আল্লাহ তার প্রতি জান্নাতের সোনা হারাম করে দিবেন।” (আহমাদ, আদাবুয যুফাফ ২২২ পৃষ্ঠা) আমাদের মুসলিম পরিবারে বিয়েতে কনে বরকে স্বর্ণের আংটি পরিয়ে দেয়। এই রেওয়াজ বহু বছর ধরে চলে আসছে। শুধু বরকে নয় বরের বোন জামাইদেরকেরও স্বর্ণের আংটি উপহার দেয়া হয়। আর বিয়েতে বরকে অনেক আত্মীয়-স্বজন ও স্বর্ণের আংটি উপহার দিয়ে থাকে। আমরা কি জানিনা স্বর্ণ ব্যবহার পুরুষদের জন্য হারাম? নাকি নবী করিম (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) হাদিস পড়েও না জানার ভান ধরে এই প্রথা চালিয়ে দিচ্ছি। এর জন্য কি শাস্তি পেতে হবে না? যারা জেনে শুনে নবী করিম (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) আদেশকে অমান্য করছে তারা কি জান্নাতে যেতে পারবে? তারা কি পুলসিরাত পার হতে পারবে? পুরুষের জন্য স্বর্ণ ব্যবহার হালাল না কি হারাম কয়েকটি হাদিস থেকে জেনে নিই: আবু হুরায়রা (রা:) বলেন, “ নবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) সোনার আংটি পরিধান করতে নিষেধ করেছেন।” (বুখারী- আদাবুয যুফাফ-২১৪) আলী (রা:) বলেন,“রাসুল (সাল্লাল্লাহু আলাই...

ভালোবাসার অবেলায় সন্ধ্যে নামে

Image
ভালোবাসার গল্প আইরিন ভাবিকে কেনো যে আমার এত বেশি ভালো লাগে এর কোনো যুক্তিগত কারণ খুজে পাইনি। আইরিন ভাবির চোখ দুটো আমার সবচাইতে বেশি আকর্ষণ করে। অন্যের বউয়ের প্রতি এমন আকর্ষণ ঘোর অন্যায়। কিন্তু আমার ওনাকেই বেশি ভালো লাগে। এই ভালোলাগার জন্য ওনার সামনে আমি লজ্জাতে তেমন যেতেই পারিনা। সিঁড়ি দিয়ে উঠছি। আইরিন ভাবির সামনেই পড়লাম। ওনার মুখের দিকে তাকাতেই মুখে একটা মিষ্টি হাসি ফুটে ওঠে। আমার বুকের ভিতরে হঠাৎ কাঁপুনি অনুভব হয়। নিজেকে এত বোঝানোর চেষ্টা করছি, কিন্তু তবুও আমার দৃষ্টি ওনার মুখের দিকেই চলে যেতে চাইছে। আমাকে দেখে বললো.. "আরে আবির যে..  তা কেমন আছো? তোমাকে তো দেখিইনা। কোথায় থাকো তুমি?" "জ্বি ভাবী ভালো। আপনি কেমন আছেন? জাহিদ ভাই ভালো আছে? আরুশা কেমন আছে?" আরুশা নাম শুনতেই ভাবির মুখে থাকা হাসির রেখা নিমিষেই উবে গেলো। চুপচাপ দাঁড়িয়ে রইলেন তিনি। আমি কিছু বললাম না। ভাবী জোরে একটা শ্বাস নিলেন। আমার প্রশ্নের জবাব না দিয়ে তিনি বললেন... "বাড়িতে আজ এসো, দাওয়াত রইল। আসবে কিন্তু.. তোমার ভাইয়ের অনেক আত্বীয় এসেছে।" কথাগুলো বলে উনি চলে গেলো। আমি ওনার চলে যাওয়ার দিকে তাকিয়...

উ দিয়ে ছেলেদের নামের তালিকা

উ দিয়ে ছেলেদের নাম ক্রমিক নং নাম নামের অর্থ: ১ উসামাহ বাঘ, বিশিষ্ট সাহাবীর নাম ২ উবায়েদ ক্ষুদ্র সেবক, দাস ৩ উতবা সাহাবীর নাম, গাটির নাম ৪ উসমান তৃতীয় খলিফার নাম ৫ উরফী বিখ্যাত পারস্য কবি ৬ উযাইর একজন নবীর নাম ৭ উক্বাব  সম্পাদনকারী ৮ উমর জীবন, দীর্ঘজীবী গাছ ৯ উরফাত উঁচু জায়গা ১০ উতমান সুন্দর কলম, পাখির নাম ১১ উতবা সন্তুষ্টি ১২ উযায়ের মার্জিত রুচিসম্পন্ন ব্যক্তি ১৩ উমর ফারুক দ্বিতীয় খলিফার নাম ১৪ উসাইদ  সিংহ সাবক ১৫ উসায়দ সিংহশাবক ১৬ উসলুব নিয়ম – পদ্ধতি ১৭ উলুল আবসার দৃষ্টিমান ১৮ উব্বাদ ইবাদতকারী ১৯ উছমান গণী তৃতীয় খলীফার নাম ২০ উতবা মাহদী সৎপথ প্রাপ্ত সন্তুষ্টি ব্যক্তি ২১ উরফাত হাসান সুন্দর উঁচু জায়গা ২২ উযায়ের রাযীন মর্যাদাবান রুচি সম্পন্ন ব্যক্তি ২৩ উবায়েদ হাসান সুন্দর গোনাম ২৪ উবায়দুল্লাহ আল্লাহর বান্দা ২৫ উরফাত মুফীদ উঁচু জায়গা যা উপকারী ২৬ উবাউদুর রহমান করুণাময়ের দাস ২৭ উতবা মুবতাহিজ সন্তুষ্টি উৎফুল্ল ২৮ উবায়দুল হক সত্যপ্রভুর বান্দা উ দিয়ে ছেলে বাবুর ইসলামিক নাম     উসামাহ – নামের বাংলা অর্থ – বাঘ, বিশিষ্ট সাহাবীর নাম     উবায়েদ – নামের...

চিয়া সিড কেনো খাবেন?

Image
♥️চিয়া সিড কেনো খাবেন?. দুধের চেয়ে ৫ গুণ বেশী ক্যালসিয়াম কমলার চেয়ে ৭ গুণ বেশি ভিটামিন সি পালং শাকের চেয়ে ৩ গুণ বেশী আয়রন (লোহা) কলার চেয়ে দ্বিগুণ পটাশিয়াম স্যামন মাছের থেকে ৮ গুণ বেশী ওমেগা-৩ 🟥চিয়া বীজের ব্যবহারঃ- চিয়া সিড সরাসরি যে কোন ফলের রস বা জুসের সাথে পান করা যায়। শুধু পানিতে মিশিয়েও পান করা যায়। চিয়া বীজের নিরপেক্ষ স্বাদের কারণে এটা সব ধরনের খাবারের সাথে মিশিয়ে খাওয়ার উপযুক্ত। বেক করা খাবার (বিস্কুট, কেক ইত্যাদি), সুপ, সালাদ ইত্যাদির সাথে মিশিয়েও চিয়া সীড খাওয়া যায়। 🟥সুপারফুড চিয়া সিডের উপকারিতাঃ-  শক্তি এবং কর্মক্ষমতা বৃদ্ধি করে। রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাকে আরও শক্তিশালী করে। ওজন কমাতে সহায়তা করে।ব্লাড সুগার (রক্তের চিনি) স্বাভাবিক রাখে, ফলে ডায়াবেটিস হওয়ার ঝুঁকি কমায়। হাড়ের স্বাস্থ্য রক্ষায় বিশেষ উপকারি। মলাশয় (colon) পরিষ্কার রাখে ফলে কোলন ক্যান্সারের ঝুঁকি কমায়। শরীর থেকে টক্সিন (বিষাক্ত পদার্থ) বের করে দেয়। প্রদাহজনিত সমস্যা দূর করে। ভাল ঘুম হতে সাহায্য করে।ক্যান্সার রোধ করে। হজমে সহায়তা করে। হাঁটু ও জয়েন্টের ব্যথা দূর করে।এটেনশান ডেফিসিট হাইপার এক্টিভিটি ডিসর্ডার (Attent...

বর্তমান সমাজে মুসলিমরা যেসব রীতি মেনে বিয়ে করেনঃ-

বর্তমান সমাজে মুসলিমরা যেসব রীতি মেনে বিয়ে করেনঃ- ১। অ্যাংগেজমেন্টের আংটি পড়ানো = খ্রিস্টান রীতি ২। গায়েহলুদ = হিন্দু রীতি ৩। যৌতুক = হারাম। মানুষ বলে সামাজিক রীতি ৪। ঝাকজমক লাইটিং = লোক দেখানো রীতি ৫। কদমবুসি = বিদাতী রীতি ৬। ২০০-৩০০ লোক নিয়ে বরযাত্রা = শ্বশুরবাড়ির উপর জুলুম রীতি ৭। বিশাল অংকের মোহরানা ধরা হয় কিন্তু অন্তরে পরিশোধের  নিয়ত নাই = মুনাফিকি রীতি। ★আপনার বিবেকের কাছে প্রশ্ন____ ★আপনার বিয়ের গোসল অন্যদের দিয়ে করাতে হবে কেন?- আপনি কী মরেছেন? ★গোসলের পর মেয়েকে কোলে করে আনতে হবে কেন?- তার কি পা নেই?' ★বর মুখে রুমাল দিবে কেন? লজ্জা বেশি? পুরুষ হয়ে এতই লজ্জা ! আপনাকে বিয়ে করতে কে বলেছে? ★বরকে হাত ধোয়াতে হবে কেন? সে নিজে হাত ধোয়ে কখনো খায়নি?? নাকি তার হাতে প্যারালাইজড!! ★মানুষকে দাওয়াত করে টাকা নেন কেন? অভাব বেশি? তাহলে এই আয়োজনটা করতে কে বলেছে আপনাকে? ★ছেলেকে এই দিতে হবে, সেই দিতে হবে কেন? আরে তোমার ছেলে বউ পালতে পারবে না, বিয়ে করাইতাছেন কেন?- নাকি ছেলে বিক্রি করছেন? বিক্রি করা ছেলেতো বউয়ের কথাই শুনবে।. ★মেয়েকে বিয়ের দিন এতো মেকাপ করাতে হবে কেন?- মেয়ের মুখের উপ...

জনপ্রিয় ১৫০ টি অনুবাদ অর্থসহ

Image
অর্থসহ অনুবাদ জনপ্রিয় ১৫০ টি অনুবাদ আশা করি কাজে লাগবে: ১, অভাবে সভাব নষ্ট- Necessity knows no law. ২, অতি চালাকের গলায় দড়ি- Too much cunning overreaches itself. ৩, অতি লোভে তাতি নষ্ট- To kill the goose that lays golden eggs./ All covet, all lost. ৪, অতি ভক্তি চোরের লক্ষন- Too much courtesy, full of craft. ৫, অধিক সন্ন্যাসীতে গাজন নষ্ট- Too many cooks spoil the broth. ৬, অসময়ের বন্ধুই প্রকৃত বন্ধু- A friend in need is a friend indeed. ৭, অল্প বিদ্যা ভয়ংকরী- A little learning is a dangerous thing. ৮, অপচয়ে অভাব ঘটে-Waste not, want not. ৯, অন্ধকারে ঢিল মারা-Beat about the bush. ১০, অন্ধের কিবা রাত্রি কিবা দিন-Day and night are alike to a blind man. ১১, অপ্রিয় সত্য কথা বলতে নেই- Do not speak an unpleasant truth. ১২, অরণ্যে রোদন/ বৃথা চেষ্টা- Crying in the wilderness. ১৩, অর্থই অন অনর্থের মূল-Money is the root cause of all unhappiness. ১৪, অহংকার পতনের মূল-Pride geoth before destruction. ১৫, অহিংসা পরম ধর্ম-Love is the best virtue. ১৬, অসারের গর্জন তর্জন সার/খালি কলসি বাজে বেশি-An em...

এক পশলা রোমান্টিক বৃষ্টি

Image
রোমান্টিক গল্প আমি তাহমিনা আক্তার স্বর্ণা। আজ আমার দ্বিতীয় বিয়ে। প্রথম বিয়ে হয়েছিল চার বছর আগে। তখন আমাদের বাড়ির উঠানে গায়ে হলুদের স্টেইজ বানানো হয়েছিল। হলুদ বাটো মেনদি বাটো অনুষ্ঠান হয়েছিল। বাড়ি থেকে রাস্তা অবধি লাল নীল মরিচা বাতি খেলা করেছিল। পরিচিত সকলে আমার গায়ে হলুদ মেখে সে-কি আনন্দ! বিয়ের দিন পুরো এলাকার প্রতি ঘর থেকে দুইজন একজন করে বাড়ির উঠানে বসে খেয়ে তৃপ্তির ঢেকুর তুলেছিল।  আজও আমার বিয়ে। কিন্তু আজ উঠানে কোনো স্টেইজ নেই। বাড়ির উঠান ভর্তি খাওয়ার আয়োজন নেই। গতকাল আমার গায়ে ঘটা করে কেউ হলুদ মাখাতেও আসেনি। জ্বলেনি কোনো লাল নীল মরিচা বাতি। দ্বিতীয় বিয়ে বলেই হয়তো সবকিছু সংক্ষিপ্ত হয়ে গেছে। গ্রামে মধ্যবিত্ত পরিবারে এক মেয়ের একাধিক বিয়েতে বারবার আয়োজন করতে হয় না। লোকে মুখ টিপে হাসবে হয়তো। আমি আলাদা ঘরে টেবিলে কনুই ঠেকিয়ে গালে হাত দিয়ে বসে আছি। গ্রামে কথিত আছে, গালে হাত দিয়ে বসে থাকলে স্বামীর অমঙ্গল হয়। আমি বুঝে উঠতে পারছি না, আমার কোন স্বামীর অমঙ্গল হবে? যে স্বামী দুপুরে খেয়ে-দেয়ে এসে আমাকে নিয়ে যাবে না-কি যে স্বামী বিয়ের পর বিদেশ গিয়ে আর ফিরে আসেনি! গ্রামে মেয়েদের বিয়ে হয়ে যায় অল...

তিক্ত বাস্তবতা

আট বছর রিলেশন করে হাত খরচের টাকা বাঁচিয়ে ক্লাস নাইন থেকে মাস্টার্স কমপ্লিট করাই রায়হানকে।চাকরীর জন্য মায়ের গহনা বাসা থেকে না বলেই ১ লাখ ১৭ হাজার টাকায় বিক্রি করে চাকরীর ব্যাবস্থা করে দেই। ২০১১ সাল থেকে ২০১৯ সাল আমি পরিবারের চাপে ডিপ্রেশনে ছিলাম,তাও কখনো রায়হানকে কিছু বলি নাই। একাধিক বিয়ে ভেঙে দিয়ে পরিবারের সাথে বার বার মানুষিক অত্যাচারে জর্জরিত হয়েছি। তবুও রায়হানকে চাকরী না পাওয়া পর্যন্ত কিছু বলি নাই।  ২০১৯ সালে অক্টোবর মাসের ১১ তারিখ চাকরী হয় রায়হানের। ২২ নভেম্বর আমি বিয়ের কথা বলি। আমার কাছে সময় চায়। সেটা ও মেনে নেই। ধীরে ধীরে অফিসের ব্যাস্ততার অজুহাত দেখিয়ে যোগাযোগ কম করে। ইচ্ছা করে ফোন দিলে বিভিন্ন ভাবে কৌশলে এড়িয়ে চলে। ২১ ডিসেম্বর বাসা থেকে প্রচুর চাপ আসে বিয়ের জন্য। না পেরে রায়হানের কথা পরিবারের কাছে বলি। আমার বড় ভাই আমার ভাবির মাধ্যমে সব জানতে পারে। ২৪ ডিসেম্বর আমার ভাই রায়হানের সাথে দেখা করে। রায়হান খুব সুন্দর করেই নানানভাবে আমি তার যোগ্য না আমার ভাইকে বুঝিয়ে ফিরিয়ে দেয়। তারপর ঝগড়া শুরু হতে থাকে,বিভিন্ন ভাবে আমি দেখা করতে চাইলে উত্তর একটাই আসে নাহ সরি। বিভিন্ন নাম্বার থেকে ক...

সব শেষে

Image
মেয়ে:-আমাকে ভুলে যাও। ছেলে:-কেন? মেয়ে:-কারন আমি তোমাকে ভালোবাসতে পারব না। ছেলে:-তাহলে এই দুইবছর কেন আমার সাথে কাটিয়েছো??? মেয়ে:-আমি দুই বছর ভুলে যেতে চাই। ছেলে:-আমার দোষ কি যে আমাকে ছেড়ে চলে যাবে........??? মেয়ে:-তোমার কোন দোষ নেই। ছেলে:-তাহলে.? মেয়ে:- তাহলে কিছুই না , তুমি আমাকে ভুলে যাও। ছেলে:-আমি কি দেখতে খারাপ..?এই জন্য ছেড়ে চলে যাবে?? মেয়ে:-তা না। ছেলে:-তাহলে কেন ছেড়ে যাবে? মেয়ে:-কারন বলতে পারব না।তুমি আমাকে প্লিস ভুলে যাও। ছেলে:-আমিত তোমাকে ভুলে যাবার জন্য ভালবাসিনি।আমি তোমাকে জীবন সাথী করার জন্য ভালবেসেছি। মেয়ে:-কিন্তু আমি তোমার জীবন সাথী হতে পারবো না।ভুলে যাও আমাকে। ছেলেটা মেয়েটার হাতটা কাছে টেনে নিয়ে। ছেলে:-কেন? আমার দোষটা বল। মেয়েটা তার হাতটা হেচকা টান দিয়ে মেয়ে:-কারন তোমার চাকরি নেই। ছেলেটা পকেটে থেকে চাকরির এপয়েন্টমেন্ট লেটার বের করে মেয়ের হাতে দিয়ে ছেলে:-দেখ গতকাল আমার চাকরি হয়েছে।ত্রিশ হাজার টাকা বেতন। মেয়ে:-তবুও আমি তোমাকে ভালবাসতে পারব না। ছেলে:কিন্তু কেন? মেয়ে:-কারন তুমি বিয়ের পর আমাকে নিয়ে তোমার মা বাবার সাথে থাকবে কিন্তু আমি এটা সহ্য করতে পারব...

দাজ্জা*লী ফেতনা কী জানেন?

দাজ্জা*লী ফেতনা কী জানেন? চলুন কিছু সুন্দর উদাহরণ দেয়া যাক- সুন্দর ,সুদর্শন ,স্মার্ট শায়েখ বলিউড নায়কের মতো পোচ দিয়ে একটা ঝাকানাকা চমলক্ক ছবি আপলোড দিলেন। আর তাতে কথিত দ্বীনদার, কিউট হুজুরের বউ, স্মার্ট হুজুরের বউ, কিউট হুজুরনিদের মাশাআল্লাহ কমেন্টের ঢল। ভেতরে কিছুটা তাকওয়া আছে দৃষ্টি হেফাজত করে চলার চেষ্টা করে এমন নারীরাও যেন শায়েখেরর ছবি থেকে চোখ ফেরাতে পারেনা, আহ শায়েখের মতো একটা স্মার্ট হুজুর যদি আমার স্বামী হতো! আমার উনি যদি শায়েখের মতো সুদর্শন হতো! শায়েখ কি রোমান্টিক, কি সুন্দর করে কথা বলে অথচ আমার উনি কি বোরিং, আনরোমান্টিক। জ্বী এগুলো সেই শায়েখের ঝাকানাকা ছবি দেখে ফিদা হওয়া নিজেকে দ্বীনদার ভাবা হাজারো নারীদের আবেগ, আক্ষেপ, আকাঙ্খা। দ্বীনহীনরাও মাশাআল্লাহ শায়েখের বড় বড় ফ্যান। আফসোস সেই শায়েখের জন্য। এরা কথিত সেলিব্রেটিদের থেকেও ভয়ংকর। রোমান্টিক শায়েখের নাম বলবোনা। তবুও হয়তো অনেকে চিনে ফেলবেন। অনেক আগে থেকেই তার অনেক সমালোচনা শুনেছি কখনো এসব নিয়ে এতোটা ভ্রুক্ষেপ করিনি। আজ হঠাত সেই শায়েকের পেইজ টাইমলাইনে দেখে ভাবলাম একটু ঢু মেরে আসি। শায়েখের ছবির কমেন্টবক্স দেখে রীতিমতো ভ্যাবাচ্যাক...

চুয়াডাঙ্গা জেলা সম্পর্কিত কুইজের প্রশ্নোত্তর

Image
চুয়াডাঙ্গা দত্তনগর ফার্ম রাস্তা চুয়াডাঙ্গা জেলা সম্পর্কিত কুইজের প্রশ্নোত্তর: 1.  কেরু এন্ড কোম্পানি কোথায় অবস্থিত ? আলমডাঙ্গা চুয়াডাঙ্গা সদর জীবননগর কোনটাই নয় ✅ 2.  ঘোলদাড়ী শাহী মসজিদ কোথায় অবস্থিত ? আলমডাঙ্গা ✅ জীবননগর চুয়াডাঙ্গা সদর দর্শনা 3.  চুয়াডাঙ্গা জেলার কোন ব্যক্তি সাবেক প্রধান নির্বাচন কমিশনার ছিলেন ? কাজী রকিব উদ্দীন আহমেদে✅ কাজী হাবিবুল আউয়াল কে এম নুরুল হুদা ডঃ এ.টি.এম. শামসুল হুদা 4.  জীবননগরের পূর্ব নাম কি? সীমান্ত জীন্নাতলা দৌলৎগঞ্জ ✅ রায়নগর 5.  খোদাবকস্ শাহ কোন উপজেলায় জন্মগ্রহণ করেন? চুয়াডাঙ্গা সদর আলমডাঙ্গা ✅ জীবননগর দামুড়হুদা 6.  চুয়াডাঙ্গা জেলার মধ্য দিয়ে কয়টি নদ-নদী প্রবাহিত হয়েছে? ৩ টি ৪ টি ৫ টি ✅ ৬ টি 7.  চুয়াডাঙ্গায় টেকনিক্যাল স্কুল এ্যান্ড কলেজের সংখ্যা কতটি? ১টি ২টি ✅ ৩টি ৪টি 8.  "শিলা সিনেমা হল" কোন উপজেলায় অবস্থিত ছিল? চুয়াডাঙ্গা সদর আলমডাঙ্গা ✅ জীবননগর দামুড়হুদা 9.  চুয়াডাঙ্গা ইনফো ডটকম কতসালে প্রতিষ্ঠিত হয়? ২০১৪ সালে ২০১৫ সালে ✅ ২০১৬ সালে ২০১৭ সালে 10.  কবে চুয়াডাঙ্গাকে বাংলাদেশের প্রথম অস্থায়ী রাজধানী ঘো...

এক ডিভোর্সি নারীর বাস্তব জীবনী

Image
ডিভোর্সের আগে শ্বশুর বাড়ি জেলখানা মনে হতো, ডিভোর্সের পরে এখন নিজের বাড়িই দোজখের মত লাগছে।( বাণীতে ডিভোর্সি নারী)   পরিস্থিতি যেমনই হোক, ডিভোর্স কখনো সুখ দেয়না!! কমপক্ষে কোন মেয়ে সুখী হতে পারে না।  এক ডিভোর্সি নারীর বাস্তব জীবনী😭 জানিনা, আমি কেন লিখছি। হয়তো এজন্য কারণ আমি চাই আর কেউ আমার মতো ভুল না করুক। হয়তো এজন্য কারণ আমি চাই ঠুনকো কারণে সংসারগুলো ভেঙে না পড়ুক। আমি ঊনিশ বছর বয়সী একজন নারী। আমাদের বিয়ে হয়েছিল আমার পছন্দে। সংসারও টিকে ছিল দের বছর। আমাদের একটা ছেলেও আছে, ওর বয়স এখন এক বছর। আমার স্বামীর স্বভাব-চরিত্র সবই বেশ ভালোই ছিল। শুধু একটু জেদি । অবশ্য তাও সবসময় না, মাঝেমধ্যে। মানুষ ভাবে ওর বদ জেদের জন্যই বুঝি আজ এই অবস্থা, কিন্তু আমি জানি, আমাদের সমস্যার শুরুটা ওর দিক থেকে হয় নি। সব সংসারেই তো টুকটাক কিছু সমস্যা থাকে। ওরকম আমাদের মধ্যেও মাঝেসাঝে ঝগড়া-ঝাটি হতো। কিন্তু ঝগড়া বাধলেই আমি তল্পিতল্পা গুছিয়ে বাপের বাড়ির দিকে হাঁটা দিতাম। বাপের বাড়িতে বোনরাও আসতো, আর ভাইরা তো ছিলই। ওদের কাছে কেদেকেটে সব বলতাম। তখন সবাই ওকে ফোন করে কথা শোনাত। আমার ছোট বোন তো রীতিমত অপমান করত! ...