জনসচেতনতায়ঃ
একজন মুমূর্ষু রোগীর যদি ইমার্জেন্সি ব্লাডের প্রয়োজন হয় আর তার ব্লাড গ্রুপ যদি নেগেটিভ হয় তখন সেই ব্লাড ম্যানেজ করা খুবই কঠিন হয়ে পড়ে।
A-, B-, O-, AB- যাদেরকে আমরা নেগেটিভ ব্লাড হিসেবে চিনি। বিশ্বে নেগেটিভ ব্লাড অধিকারী মানুষের সংখ্যা অপ্রতুল।
আর এই সুযোগটাই কাজে লাগায় একদল প্রতারক।
স্বাভাবিকভাবেই রোগীর লোক খুব সহজে নেগেটিভ ব্লাড ম্যানেজ করতে পারেন না। তখন তারা অনলাইনে বিভিন্ন রক্তদান সংগঠনের কাছে ব্লাড রিকুয়েষ্ট দিয়ে থাকেন। সেখান থেকে ফোন নাম্বার সংগ্রহ করে প্রতারকরা ফাঁদ পাতে।
প্রতারকরা কল দিয়ে জানায়, সে ব্লাড দিতে পারবে বা তার কাছে নেগেটিভ ব্লাড আছে। কিন্তু সিএনজি ভাড়া লাগবে অথবা বাইকে তেল শেষ।
ইমার্জেন্সি হওয়ায় রোগীর লোক ৫০০, ১০০০ টাকা বিকাশ করে দেয়। অনেকেই মনে করেন অল্প কিছু টাকা গেলে যাক, ব্লাড পেলেই হল। টাকা পাবার পর প্রতারকরা নাম্বার বন্ধ করে দেয়।
এদিকে অনেক রোগীর লোক প্রতারিত হয়ে সংগঠন বা স্বেচ্ছাসেবীদেরকে দায়ী করে। এতে তারাও বিব্রত হয়।
কিন্তু একজন প্রকৃত রক্তদাতা কখনোই টাকার বিনিময়ে রক্তদান করে না।
রক্তদানে তাই অগ্রীম লেনদেন করা থেকে বিরত থাকুন। প্রয়োজনে ডোনারকে ডোনেটের পর গাড়িভাড়া প্রদান করুন এবং যথাযথ আপ্যায়ন করুন।
⛳জনসচেতনতায়
⛔ বন্ধুমহল ব্লাড ডোনার সোসাইটি
#বন্ধুমহল_ব্লাড_ডোনার_সোসাইটি_ঢাকা
Comments
Post a Comment